শীতল চক্রবর্তী গঙ্গারামপুর ৭জুলাই দক্ষিণ দিনাজপুর:-তৃণমুলের গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে অনাস্থা ভোটে পরাজিত করলেন তৃণমুলের গ্রাম পঞ্চায়েতের বাকি ১০জন সদস্য।বুধবার দুপুরে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার চালুন গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমুলের প্রধান মেহুরিন বিবির বিরুদ্ধে বাকি ১০জন গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমুলের সদস্য অনাস্থ ভোটে তাঁকে পরাজিত করেন।এদিন অবশ্য মেহরুন বিবি সহ তাঁর ঘনিষ্ট ৩জন সদস্য বাদে বাকি ১০জন ভোটাভুটিতে অংগ্রহন করেন। তৃণমুলের প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা তৃণমুলের গ্রাম পঞ্চায়েত বাকি দুই সদস্যরা জানিয়েছেন,কোন কাজে প্রধান অফিস আসেন না।এলাকার উন্নয়ন চাই যা বহুদিন ধরেই থমকে রয়েছে, সেই কারণেই প্রধান পরিবর্তন করতে এমনটা করা হয়েছে। যদিও প্রধানের স্বামী জানিয়েছেন, তিনি বিপ্লব মিত্রের অণুগামী সেই কারণেই গৌতম দাসের লোকজন মিলে এমনটা করেছেন।যদিও জেলা তৃণমুলের সভাপতি জানিয়েছেন, এটা বাকি সদস্যদের ব্যপার।এর সঙ্গে দ্বন্ধের কোন কারন নেই। প্রশাসনের তরফে নিয়ম পালন করেই এমনটা করা হয়েছে। যে ঘটনায় ব্যপক শোরগোল পরেছে।

বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে গঙ্গারামপুর ব্লকের চালুন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নির্বাচিত হন তৎকলীন জেলা তৃণমুলের সভাপতি বিপ্লব মিত্র ঘনিষ্ট চালুনের বাসিন্দা জালালুদ্দীন আহম্মেদের স্ত্রী মেহুরিন বিবি।মোট ১৩টি গ্রাম সংসদের মধ্যে ১৩টি শাসকদল করে এককভাবে বিরোধী শুন্য গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করে তৃণমুল।

গঙ্গারামপুর ব্লক প্রশাসন সুত্রে খবর,জুন মাসের ১৮তারিখে চালুনের প্রধান মেহরুন খাতুনের বিরুদ্ধে বাকি ১০জন সদস্য অনাস্থা এনে চিঠি দিয়েছিল। ব্লক থেকে নিয়ম পালন করে জুলাই মাসের ৭জুলাই প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থ এনে সকল ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের সকল সদস্যকে চিঠি দেন।নিয়ম মেনেই বুধবার প্রধানের বিরুদ্ধে ১৩জনের মধ্যে ১০জন সদস্য ভোট দিয়ে তাঁর সদস্য পদ খারিজ করবেন বলে খবর।

প্রধানকে সরাতে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করার করে তৃণমুলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য শীবেন পাহান সহ আরেক সদস্য অভিযোগ করে বলেন,জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ থেকে তিনি আর পঞ্চায়েতে আসেন না ।এর ফলে উন্নয়নে পিছিয়ে যাচ্ছিল ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকা।সেই কারণেই মোট ১৩জন সদস্যের মধ্যে ১০জন প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করে মেহরুন বিবিকে সরিয়ে দিলেন। নিয়ম মেনেই যিনি পঞ্চায়তে এসে সকলকে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করবেন তিনিও সেই পদে বসবেন। তাঁর স্ত্রী প্রধানের পদ থেকে অপসারন হবার পরে প্রধানের স্বামী জালালুদ্দীন আহম্মেদ অভিযোগ করে বলেন, তিনি বিপ্লব মিত্রের অণুগামী সেই কারণেই গৌতম দাসের লোকজন মিলে এমনটা করেছেন। মানুষ সব বুঝতে পেরেছে কারা এলাকার উন্নয়ন চাই না।
যদিও জেলা তৃণমুলের সভাপতি জানিয়েছেন, এটা বাকি সদস্যদের ব্যপার দলের বিষয় ঠিক নয়।এর সঙ্গে দ্বন্দ্বের কোন বিষয় নেই। মহুকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মনতোষ মন্ডল জানিয়েছেন,নিয়ম মেনেই সদস্যরা অনাস্থা প্রস্তাব ডেকেছিল।খুব তারাতারি রেজাল্ট জানিয়ে দেওয়া হয়। I | এমন ঘটনায় শোরগোল পরেছে এলাকাজুড়ে।
গঙ্গারামপুর ব্লক প্রশাসন সুত্রে খবর,জুন মাসের ১৮তারিখে চালুনের প্রধান মেহরুন খাতুনের বিরুদ্ধে বাকি ১০জন সদস্য অনাস্থা এনে চিঠি দিয়েছিল। ব্লক থেকে নিয়ম পালন করে জুলাই মাসের 7 তারিখে প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থ এনে সকল ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের সকল সদস্যকে চিঠি দেন।নিয়ম মেনেই বুধবার প্রধানের বিরুদ্ধে ১৩জনের মধ্যে ১০জন সদস্য ভোট দিয়ে তাঁর সদস্য পদ খারিজ করবেন বলে খবর।
প্রধানকে সরাতে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করার করে তৃণমুলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য শীবেন পাহান সহ আরেক সদস্য অভিযোগ করে বলেন,জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ থেকে তিনি আর পঞ্চায়েতে আসেন না ।এর ফলে উন্নয়নে পিছিয়ে যাচ্ছিল ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকা।সেই কারণেই মোট ১৩জন সদস্যের মধ্যে ১০জন প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করে মেহরুন বিবিকে সরিয়ে দিলেন। নিয়ম মেনেই যিনি পঞ্চায়তে এসে সকলকে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করবেন তিনিও সেই পদে বসবেন।
স্ত্রী প্রধানের পদ থেকে অপসারন হবার পরে প্রধানের স্বামী জালালুদ্দীন আহম্মেদ অভিযোগ করে বলেন, তিনি বিপ্লব মিত্রের অণুগামী সেই কারণেই গৌতম দাসের লোকজন মিলে এমনটা করেছেন। মানুষ সব বুঝতে পেরেছে কারা এলাকার উন্নয়ন চাই না।
যদিও জেলা তৃণমুলের সভাপতি জানিয়েছেন, এটা বাকি সদস্যদের ব্যপার দলের বিষয় ঠিক নয়।এর সঙ্গে দ্বন্দ্বের কোন বিষয় নেই। মহুকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মনতোষ মন্ডল জানিয়েছেন,নিয়ম মেনেই সদস্যরা অনাস্থা প্রস্তাব ডেকেছিল।খুব তারাতারি রেজাল্ট জানিয়ে দেওয়া হবে। এমন ঘটনায় শোরগোল পরেছে এলাকাজুড়ে।