রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের সম্পর্কে কাজ করতে এসে গ্রাহকদের সমস্যার কারনে জেলা বামফ্রন্টের স্মারকলিপি প্রদান করলেন গঙ্গারামপুর মহকুমা শাসক দপ্তরে।
রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত গ্যাসের ডিলারদের কার্যালয় ভিত্তিক একটি কেন্দ্রে চলছে বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ । ফলে, বহু দূর-দূরান্ত থেকে গ্রাহকদের, বিশেষত মহিলাদের এবং বয়স্কদের দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। ফলে, অনেকেই শারীরিক ও মানসিক ভাবে যন্ত্রণাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন, যা অত্যন্ত অমানবিক বলে মনে করছেন জেলা বামফ্রন্টের কর্মীরা। জনস্বার্থের সুবিদার্থে বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং পৌরসভা এলাকায় ওয়ার্ড ভিত্তিক কেন্দ্রের মাধ্যমে উক্ত তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে গঙ্গারামপুর মহকুমা শাসক দপ্তরে ডেপুটেশন প্রদান করলেন জেলা বামফ্রন্টের কর্মীরা। এই বিষয়ে দ্রুত হস্তক্ষেপ করে রান্নার গ্যাস গ্রাহকদের এই সমস্যা নিরসনে সহায়তা ও সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন জেলা শাসক পি প্রমথ।
এই বিষয়ে সিটু জেলা সম্পাদক গৌতম গোস্বামী জানিয়েছেন রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের সম্পর্কে কাজ করতে এসে গ্রাহকদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। বিশেষত মহিলাদের এবং বয়স্কদের দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। ফলে, অনেকেই শারীরিক ও মানসিক ভাবে যন্ত্রণাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন।জনস্বার্থের সুবিদার্থে বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং পৌরসভা এলাকায় ওয়ার্ড ভিত্তিক কেন্দ্রের মাধ্যমে উক্ত তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু করার দাবি জানিয়ে গঙ্গারামপুর মহকুমা শাসক দপ্তরে ডেপুটেশন প্রদান করা হলো।