কাজ না করে 100 দিনের প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের দৌলতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মোবারক হোসেন। দুর্নীতির অভিযোগ কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে তৃণমূল-বিজেপি চাপানউতোর। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জানিয়েছেন মালদার জেলা শাসক। একশো দিনের প্রকল্প পুকুর খনন না করে কুড়ি লক্ষ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। দৌলতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচটি সংসদে পুকুর খননের জন্য কুড়ি লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয় । ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য তাফাজ্জল হোসেন এর অভিযোগ পুকুর খনন না করে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান। একই অভিযোগে সরব হয়েছেন গ্রামবাসীদের একাংশ। দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা আকবর আলী অভিযোগ করে বলেন, 100 দিনের কাজ পাচ্ছি না তাই আমাদের মতন সাধারন মানুষকে ভিন রাজ্যে কাজ করতে যেতে হচ্ছে। যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান মোবারক হোসেন। তিনি বলেন আমি কোন বেআইনি কাজ করিনি। কেউ অভিযোগ করতেই পারে প্রশাসন আছে তদন্ত করবে। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে তৃণমূল-বিজেপি চাপানউতোর। জেলা বিজেপি নেতা গোবিন্দ্র চন্দ্র মন্ডল বলেন, চাচল হরিশ্চন্দ্রপুর এ নৈরাজ্য চলছে। জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র শুভময় বসু বলেন, প্রশাসন আছে তদন্ত করবে। কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে দল পাশে দাঁড়াবে না। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন মালদা জেলা শাসক রাজর্ষি মিত্র