স্কুলপড়ুয়াদের কথা ভেবে গরমের ছুটি বাড়ানো হলো রাজ্যের স্কুলগুলিতে।
রাজ্যের স্কুলগুলিতে ছুটি শেষে স্কুল খোলার পরিবর্তে গরমের ছুটি বলে ছুটি বাড়ানো হলো। এ নিয়ে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন রকম মন্তব্য করেছেন। রাজ্যের স্কুলগুলিতে আদৌ কি স্কুল ছুটি বাড়ানোর দরকার ছিল ? জল্পনা তুঙ্গে। কেউ বলছে এরকম বারবার স্কুল ছুটির জন্য পড়াশোনার মান কমে যাচ্ছে। স্কুল পড়ুয়া বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে। স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীরাও চাইছে যেন স্কুল খোলা থাকে।
এ বিষয়ে মোঃ হাকিম জানিয়েছেন অজুহাত দেখিয়ে স্কুল ছুটি দিচ্ছে। পড়াশোনা পুরোপুরি অধঃপতনে চলে গিয়েছে। সরকার স্কুলের শিক্ষকদের দিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছিল ছাত্র দের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলে নিয়ে আসতে। সে দিক থেকে সাফল্য পেয়েছিল কিন্তু আবারও বারবার ছুটির জন্য একই জায়গায় গিয়ে পৌঁছে গেল। আমরা অবিলম্বে সরকার কি এটাই বলব স্কুল খোলা হোক।
এ বিষয়ে আরো 1 ব্যক্তি আলিরেজা জানিয়েছেন আমাদের উত্তর দিনাজপুরে তো সেরকম গরমই নেই। গরমের ছুটি বলছে সরকার বারবার। গরম যদি হয় তাহলে সকালে স্কুল করবে। এমনিতেই দু’বছর করোনার জন্য স্কুল কলেজ বন্ধ হয়েছিল। আমাদের বাচ্চারা ও ছাত্র-ছাত্রীরা এমনিতেই অনেক পিছিয়ে রয়েছে। আবার বারবার যদি এভাবে স্কুল ছুটি হয় পড়াশোনার মান থাকবে না বললেই চলে। স্কুল খোলা হলে খুবই ভালো হয়।
এ বিষয়ে এক স্কুল শিক্ষিকা গোপা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন আমাদেরও মাঝেমাঝে মনে হচ্ছে বারবার এরকম স্কুল ছুটি হচ্ছে যার ফলে আমাদের সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের গ্যাপ সৃষ্টি হচ্ছে। যত তাড়াতাড়ি স্কুল খুলবে ততো তাড়াতাড়ি আমরা