শীতল চক্রবর্তী ,গঙ্গারামপুর, ৪ জুন, দক্ষিণ দিনাজপুর:— বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির উপর নজর রেখে শিক্ষক সংগঠন ও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে গঙ্গারামপুর পৌরসভার সহযোগিতায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর নতুন বাস স্ট্যান্ড উদ্বোধন করা হলো অক্সিজেন পার্লারের। অ্যাডভান্স সোসাইটি ফর হেড মাস্টার এন্ড হেডমিস্তেস সংগঠন এর মুক্তি তরফে গঙ্গারামপুর পৌরসভার সহযোগিতায় অক্সিজেন পালারের উদ্বোধন করেন পুরসভার চেয়ারপারসন প্রশান্ত মিত্র।সুবিধা পেতে মোবাইল নম্বর ৯৯৩৩০৯৫৪২৫ (9474141003),ফোন করলেই করোনা রুগীদের বাড়িতে পৌঁছে অক্সিজেন পার্লারের মাধ্যমে রোগীদের শ্বাসকষ্ট কিছুটা হলেও নির্মূল হবে বলে মনে করছেন সকলেই। সংগঠনের ও অনুষ্ঠানে হাজির সকলেই জানিয়েছেন,আমরা চাইছি এই পরিষেবার মানুষজন তাদের প্রয়োজনে মুহুর্তের মধ্যে এই পরিষেবা দিয়ে সহযোগিতা করা হবে পুরসভা ও সংঘটনের তরফে ।অনুষ্ঠানে বহু বিশিষ্ট জনেরা হাজির হয়েছিলেন। করোনা পরিস্থিতি করোনা সংক্রমণ রুগীদের অক্সিজেন সংক্রান্ত সমস্যার মেটাতে এমন অক্সিজেন পার্লারের উদ্ভাবন করেন গঙ্গারামপুর পৌরসভার চেয়ারপারসন প্রশান্ত মিত্র। সেখানে প্রশান্ত বাবু ছাড়াও সেখানে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মনতোষ মন্ডল,থানার আইসি পুণেন্দু কুমার কুন্ডু,পুরসভার চিকিৎসক পি সি বসাক,পুরসভার সদস্য তুলসী প্রসাদ চৌধুরী, শিক্ষক সংগঠনের সম্পাদক মৃণাল কর্মকার, মুক্তি সংগঠনের পক্ষে রণধীর ব্যানার্জি,পার্থ সরকার, দীবেন্দু সরকার সহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

পৌরসভার চেয়ারপারসন প্রশান্ত মিত্র জানিয়েছেন,প্রকল্পটি চালু করা জন্য অনেকেই উপকার পাবেন বলে আমি আশা রাখছি।যে সমস্ত রোগীরা করোনা সমস্যার মধ্যে পড়বেন তাদের সহযোগিতা করার জন্য প্রকল্প চালু করা হল।যদি দরকার হয় পুরসভা থেকে একটি অ্যাম্বুলেন্স দেবার কথা বলা হয়েছে ওই সংঘঠন কে ।গঙ্গারামপুর নতুন বাস স্ট্যান্ড অক্সিজেন পালার খোলা থাকবে।যাদের প্রয়োজন হবে তারা প্রাথমিক পরিষেবা পাবে।ফোন করলেই বাড়িতে গিয়ে এমন পরিষেবা দিয়ে আসবে। রুগীদের বাড়িতে পৌঁছে অক্সিজেন পার্লারের মাধ্যমে করোনা রোগীদের শ্বাসকষ্ট কিছুটা হলেও নির্মূল হবে বলে মনে করছেন সকলেই ।
গঙ্গারামপুর থানার আইসি পূর্ণেন্দু কুমার কুন্ডু এমন পরিষেবা যদি যাদের দরকার হয় তাদের জন্য যদি বাড়িতে এই পরিষেবা দিতে পারেন তাহলে ভালো হয় বলে তার মূল্যবান বক্তব্য রাখেন।

তার কথার সঙ্গে সহমত প্রশ্ন করেন গঙ্গারামপুর মহকুমার ডেপুটি মাজেজাস্টার্ট মনতোষ মন্ডলও .তিনিও বলেন এমন ভাবে কাজ করলে মানুষজন সুবিধা পাবে।
শিক্ষক সংগঠনের সম্পাদক মৃণাল কর্মকার জানিয়েছেন ,আমরা চাইছি এই পরিষেবার হয়েছে মানুষজন তাদের মুহুর্তের মধ্যে এই পরিষেবা দিয়ে সহযোগিতা করা হবে /এতে অনেকেই উপকার পাবেন।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এমন একটি পরিষেবা চালু হওয়ায় অনেকেই যে উপকৃত হবেন সে বিষয়ে আর বলার অপেক্ষা রকে না।