শীতল চক্রবর্তী গঙ্গারামপুর ২৫ জুলাই দক্ষিণ দিনাজপুর।তৃণমূলের জেলা সভাপতির ডাকা কর্মী সভা সেরে বাড়ি ফেরার পথে দুই তৃণমূল কর্মীকে মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি ও সিপিআইএম বিরুদ্ধে।ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাক্সে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিসরাইল এলাকার।আহতদের গঙ্গারামপুর মহুকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা. হয়েছে দলের তরফে । তৃণমূলের জেলা সভাপতি বিজেপির বিরুব্দে অভিযোগ করেছেন।পাল্টটা তৃণমূলের বিরুব্দে অভিযোগ করেছেন বিজেপির সংসদও । থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে তৃণমূলের তরফে । পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু ররেছে পু লিস।তৃণমূলের জেলা সভাপতির এলাকায় তৃণমূল দলের কমর্মী বিজেপি সিপিএমের কাছে এমন তৃণমূলের ভরা বাজারের সময়ে মারধর খাবে সে ঘটনা নিয়ে রীতিমত শোরগোল পড়েছে জেলাজুড়ে।

জেলা তৃণমূলের সভাপতি গৌতম দাসের ডাকে গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিসরাইল এলাকার ৰবিবার বিকেলে একটি সভা হয়েছে। দলের জেলা সভাপতির ডাকা কর্মীসভা সেরে বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় টোটো চেপে কয়েকজন দলীয় কর্মী রওনা দিয়েছিলেন। অভিযোগ,রাস্তায় টোটো থামিয়ে আচমকাই নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিসরাইল এলাকার তাদের উপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায় বিজেপি ও সিপিআইএম এর কর্মীরা বলে অভিযোগ তাদের মারধরে দুইজন তৃণমূল কর্মী আজাবুল মিয়া,কুদুষ আলম গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহত দুই তৃণমূল কামরমী আজাবুল মিয়া,কুদুষ আলমেরা অভিযোগ করে বলেন,জেলা তৃণমূলের সভাপতি গৌতম দাসের ডাকে সভা ছিল.সেখানেই বিজেপি ও সিপিআইএম কমারীরা আমাদের মারধোর করেছে। থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি।

তৃণমূলের জেলা সভাপতি গৌতম দাস জানিয়েছেন ,বিজেপির বিরুব্দে অভিযোগ করে বলেন গোলমাল পাকানোর জন্য এমন কাজ করছে তারা। এমন নোংরা রাজনীতি মেনে নেওয়া যাবে না।

যদিও বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন,তাদের দলের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ ভিত্তিহীন।তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জন্যই এমন ঘটনা ঘটেছে যা আমাদের উপরে চালিয়ে দিতে চাইছে। তৃণমূলের জেলা সভাপতির এলাকায় তৃণমূল দলের কমর্মী বিজেপি সিপিএমের কাছে এমন তৃণমূলের ভরা বাজারের সময়ে মারধর খাবে সে ঘটনা নিয়ে রীতিমত শোরগোল পড়েছে জেলাজুড়ে।
পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখছেন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ।