চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান সহ বিশিষ্টজনেদের হাত ধরে প্রকাশিত হল ‘গঙ্গারামপুর সংবাদ’-এর শারদ সংখ্যা ১৪৩২

0
38

চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান সহ বিশিষ্টজনেদের হাত ধরে প্রকাশিত হল ‘গঙ্গারামপুর সংবাদ’-এর শারদ সংখ্যা ১৪৩২, পত্রিকা প্রশংসা করলেন সকলেই
শীতল চক্রবর্তী, বালুরঘাট, ২৭ অক্টোবর:মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রবিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর হাইরোডে অবস্থিত সাব-ডিভিশনাল রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রকাশিত হল শারদীয় সংখ্যা গঙ্গারামপুর সংবাদ ১৪৩২।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র, ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস, সাব-ডিভিশনাল রিপোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি চয়ন হোড, ক্লাবের সহ সম্পাদক পিন্টু কুন্ডু, সমাজসেবী আনন্দ দাস, বিশ্বজিৎ মুর্মু, গৌড় সাহা, পত্রিকার সম্পাদক শীতল চক্রবর্তী এবং সহ-সম্পাদক অজিত ঘোষ সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।এছাড়াও শহর ও জেলার একঝাঁক কবি-সাহিত্যিকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
মঞ্চে বক্তব্য রাখেন বঙ্গরত্নপ্রাপ্ত সাহিত্যিক সুকুমার সরকার, বর্ষীয়ান সাহিত্যিক অজয়কুমার সেন, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও প্রাবন্ধিক অমরকুমার পাল, কবি-লেখক ও কালকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বাপ্পাদিত্য দে,গঙ্গারামপুর কলেজের অধ্যাপিকা ও কবি নীলাব্জা রায়, সাহিত্যিক-সাংবাদিক নিহার বিশ্বাস সহ আরও অনেকে।সকলেই গঙ্গারামপুর সংবাদের এই শারদ সংখ্যার প্রশংসা করেন এবং আগামীতে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
জানা গেছে,গঙ্গারামপুর শহর থেকে প্রকাশিত এই শারদ সংখ্যাটি পশ্চিমবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৮০ জনেরও বেশি লেখকের লেখা দিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে,যা সাহিত্যজগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন বলেই অভিমত বিশিষ্টজনেদের।
গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র বলেন, “এই ধরনের উদ্যোগ সাংবাদিক সমাজকে আরও এগিয়ে নিয়ে যায়।সম্পাদকমণ্ডলীকে আন্তরিক অভিনন্দন।পাশে থাকব তাদের।”
পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস জানান, “গঙ্গারামপুর সংবাদের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।পুরসভা সবরকম সহযোগিতার পাশে থাকবে।”
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাব ডিভিশনাল রিপোর্টাস এসোসিয়েশনের জেলা সভাপতি চয়ন হোড ও পত্রিকার সম্পাদক শীতল চক্রবর্তী জানান, “এই পত্রিকা সকলের সহযোগিতায় তৈরি হয়েছে।আগামীদিনেও সকলের ভালোবাসা ও পাশে থাকার প্রত্যাশা রাখি।”
সারা অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় প্রাণবন্ত আবহ তৈরি করেন শিক্ষক ও সাহিত্যিক জয়ন্ত আচার্য।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here