গঙ্গারামপুরের পান্ডে পাড়ায় বজরংবলী পুজোর মন্দির, শিব ও বজংবলী প্রতিমার মন্দির তৈরি করা হল, হল মহাযজ্ঞ-উপস্থিত মন্ত্রী ,ধমিনী সহ চেয়ারম্যান

0
265

গঙ্গারামপুরের পান্ডে পাড়ায় বজরংবলী পুজোর মন্দির, শিব ও বজংবলী প্রতিমার মন্দির তৈরি করা হল, হল মহাযজ্ঞ-উপস্থিত মন্ত্রী ,ধমিনী সহ চেয়ারম্যান

নিপা মুখার্জী গঙ্গারামপুর ১১এপ্রিল দক্ষিণ দিনাজপুরঃ-এলাকাবাসী সহ সকলের মঙ্গল কামনায় বজরংবলী পুজোর মন্দির শিব ও বজরংবলী প্রতিমার মন্দির তৈরি করা হল।সেই সঙ্গে সংকট মোচনের জন্য করা হল এক মহাযজ্ঞও অনুষ্ঠানও।করা হয়েছে এলাকার দুস্থ মানুষজনদের মধ্যে বিশিষ্টজনেদের হাত দিয়ে বস্ত্রদানও। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের পান্ডে পাড়ার বাসিন্দা প্রয়াত সুধাকর পান্ডে স্মৃতি ও পত্নী শ্রীমতি সিংহাশনী দেবী(পান্ডে) ও তাঁর পুত্র প্রয়াত বিনয় কুমার পান্ডের স্মৃতীর উদ্দেশ্যে বজরংবলীর মন্দির নির্মিত ও প্রতিষ্ঠিত করা হল বৃহস্পতিবার পান্ডে পরিবারের তরফে। সেখানে হাজির হয়েছিলেন রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র ও তাঁর সহধমিনী ,গঙ্গারামপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র সহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রীর হাত দিয়ে ও চেয়ারম্যানের উপস্থতিতে মন্দিরের উদ্ধোধন হয়,তেমনি যজ্ঞের শুরু থেকে উপস্থিত ছিলেন শেষ পর্যন্ত সেখানে উপস্থিত চেয়ারম্যান।চেয়ারম্যান ও উদ্যাগতারা থেকে মন্দির প্রতিষ্টাতা সদস্যরা সকলের মঙ্গল কামনা করলেন।দেওয়া হল বহু মানুষজনকে প্রসাদ। গঙ্গারামপুর থানার(২)১বেলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের পান্ডেপাড়া এলাকার ৩০/৩৫ বছর আগে পান্ডে পরিবারের শিবচরন পান্ডের অনুপ্ররনায় এলাকার সকলের মঙ্গল কামানার জন্য টিনের ঘর সহ চালিতে মাটি দিয়ে বজরংবলী প্রতিমা তৈরি করে এতদিন পুজো হয়ে আসছে।এদিন পান্ডে পরিবারের এক বাসিন্দা দিলীপ পান্ডে এর কাছে যানা গিয়েছে যে, ২০২৩ এবছর তাঁদের জায়গাতেই গঙ্গারামপুর ব্লকের পান্ডে পাড়ার বাসিন্দা প্রয়াত সুধাকর পান্ডে স্মৃতি ও পত্নী শ্রীমতি সিংহাশনী দেবী(পান্ডে)ও তাঁর পুত্র প্রয়াত বিনয় কুমার পান্ডের স্মৃতীর উদ্দেশ্যে বজরংবলী,শিব মন্দির পাকাভাবে নির্মিত ও প্রতিষ্টিত করা হল বৃহস্পতিবার পান্ডে পরিবারের বংশধরেরা করে করল। সেখানে হাজির হয়েছিলেন রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র ও তাঁর সহধমিনী, গঙ্গারামপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র, পান্ডে পরিবারের অন্যতম সদস্য গুড্‌ডু পান্ডে সহ আরো অনেকেই।মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রের হাত দিয়ে ও চেয়ারম্যানের উপস্থতিতে মন্দিরের উদ্ধোধন হয়, তেমনি মহাযজ্ঞ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সেখানে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র। পান্ডে পাড়া সহ তিনি গঙ্গারামপুর শহর এলাকা সহ জেলাবাসীর মঙ্গল কামনা করেন মহাযজ্ঞের আহতি দান করে। চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র মন্দিরের বজরংবলীর ধজি লাগান। মন্দিরের প্রতিষ্টাতা সদস্যা এক আত্মীয় দিলীপ পান্ডে জানিয়েছেন,৩৫ বছর ধরে আমরা টিনের চালে বজরংবলী পুজো করতাম। এখন পাকা মন্দির তৈরি করে, শিব, বজরংবলী প্রতিষ্টা করা হল।সকলের মঙ্গল কামনায় যজ্ঞ ও প্রসাদ বিতরন করা হল।
অনুষ্টানে হাজির হয়ে মহাযজ্ঞ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সেখানে উপস্থিত থেকে সকলের মঙ্গল কামনা করলেন গঙ্গারামপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র। তিনি বলেন এখানে এসে খুবই ভালো লাগল। সকলের মঙ্গল কামনা করা হয়েছে। বস্ত্রদান করা হয়েছে। বহু ভক্তকে প্রসাদ দেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মন্দির প্রতিষ্টাতা অন্যতম সদস্য গুড্ডু পান্ডে জানিয়েছেন, স্থায়ী পাকা মন্দির প্রতিষ্টা করা হয়েছে। সকলের মঙ্গল কামনা করা হয়েছে।
এলাকার এক গৃহবধূ বন্দনা তেওয়ারী (পান্ডে) জানিয়েছেন, পাকা মন্দির তৈরি হয়েছে।এতেই আমাদের ভালো লাগছে।
এদিন প্রায় ১হাজার জন ভক্তকে প্রসাদ দেওয়া হয়। বজরংবলীর পুজোতে ভিড় হয়েছিল ব্যপক। I

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here