অর্থের বিনিময় ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষায় নম্বর দেওয়া হচ্ছে এই অভিযোগ তুলে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মীরা। মালদহের চাচোল কলেজের ঘটনা। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস চাচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাসের।
জানা গিয়েছে, সংক্রমণ রুখতে বন্ধ রয়েছে কলেজ। অনলাইনের মধ্যে দিয়ে চলছে ছাত্র-ছাত্রীদের পঠন পাঠন। ছাত্র-ছাত্রীদের অভিযোগ , চাচল কলেজের অ্যারাবিক বিভাগের টিচাররা রা টাকার বিনিময় পূর্ণ নম্বর দিচ্ছেন আবার কাউকে তাদের কাছে টিউশনি পল্লে সঠিক নম্বর দেওয়া হবে। এর জন্য কারো কাছে 300 থেকে 400 টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। পাশাপাশি প্রফেসররা ছাত্র ছাত্রীদের খারাপ সুলভ আচরণ করছেন একাধিক অভিযোগ তুলে চাচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাস ঘরে ঢুকে বিক্ষোভ দেখান কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে টিএমসিপি কর্মীরা। দীর্ঘক্ষন ধরে চলে বিক্ষোভ। ছাত্র ছাত্রীর অভিযোগ, কয়েকদিন ধরেই অর্থের বিনিময় ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা নির্ধারণ করা হচ্ছে। সরকার বেতন দিচ্ছে আমাদের পড়ানোর জন্য কিন্তু টাকার বিনিময় নম্বর বন্টন করা হচ্ছে। তাই আমরা আজ ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছি। কলেজ কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে ওই প্রফেসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কে ঘিরে বিক্ষোভ। চাচোল কলেজে বিক্ষোভ। অর্থের বিনিময় ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার নাম্বার দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা।
যদিও চাচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাস জানিয়েছেন, লিখিত অভিযোগ পাইনি তবে মুখের কথায় সব। আমি বিষয়টি দেখছি। যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।