শীতল চক্রবর্তী, হরিরামপুর ,7 ই আগস্ট, দক্ষিণ দিনাজপুর:-অপহরণের ঘটনায় জেলার দুই থানার পুলিশ দুই যুবককে গ্রেপ্তার করল। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুর, ও গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ ওই দুজনকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। এদিন তাদের পুলিশ রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়। পুলিশের এমন কাজ খেয়ে সাধুবাদ জানিয়েছেন অপহরণ হওয়া এ ব্যবসায় পরিবার থেকে দুই থানায় বাসিন্দারা। পুলিশ জানিয়েছে: ধৃত অভিযুক্তদের নাম, সমীর মন্ডল (26) ও অপরজন মিলন মন্ডল (27) তাদের দুজনেরই বাড়ি গাজোল থানার বামন গোলা এলাকায়। ব্যবসায়ী অপহরণের পর মূল দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ । শুক্রবার রাতে গঙ্গারামপুর থানার ও হরিরামপুর থানার যৌথ উদ্যোগে, গোপন সূত্রের খবর পেয়ে, গাজোল থানার বামনগোলা এলাকা থেকে, মিলন মন্ডল নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ, ওপরজনকে কলকাতা থেকে সমীর মন্ডল নামে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার করা করে থানায় নিয়ে আসে। শনিবার সকালে তাদেরকে মিলন মন্ডলে পাঠানো হয়। এবং পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে, তাদেরকে মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় আরো কোন অভিযুক্ত জড়িত আছে কিনা সেই বিষয়ে গভীর ভাবে তদন্ত শুরু করেছে হরিরামপুর থানার পুলিশ। পুলিশি সূত্রের খবর,গত মাসের হরিরামপুরের খারুয়া এলাকার বাসিন্দা দুর্জয় সরকারের নিখোঁজের লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ব্যবসায়ী স্ত্রী। সেই লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ ঘটনার তদন্ত নেবে জানতে পেরে সে তাকে অপহরণ করা হয়েছে। এমনকি দুষ্কৃতীরা ব্যবসায়ী দুর্জয়ের মুক্তিপণ চেয়ে বসে তার পরিবারের লোক জনদের কাছে বলেও অভিযোগ। পরিবারের লোকজনেরা সেই মুক্তিপণ দিয়ে দুর্জয়কে ফিরিয়ে আনে। এরপর দুর্জয়ের লিখিত অভিযোগের দায় করলে সেই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকা বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর পরেই গভীরভাবে ঘটনার তদন্তে নেমে আরো জানতে এবং কি এই ঘটনায় পুলিশের হাতে নতুন তথ্য উঠে আসে। এবং গোপন সূত্রের খবর পেয়ে শুক্রবার রাতে গঙ্গারামপুর থানা ও হরিরামপুর থানার যৌথ অভিযানে এই অপহরণ কান্ডের মূল দুই পান্ডা কে গ্রেফতার করা হয়। এবং সাতদিনের পুলিশি

হেফাজতের আবেদন জানিয়ে শনিবার তাদেরকে মহাকুমা আদালতে পাঠানো হয়। এবং ঘটনায় আরো কোন অভিযুক্ত জড়িত আছে কিনা সেই বিষয়ে গভীরভাবে তদন্ত শুরু করেছে হরিরামপুর থানার পুলিশ। এ বিষয়ে হরিরামপুর থানার আইসি বিশ্বজিৎ ঘোষ জানিয়েছে গত মাসে হরিরামপুর থানার খারুয়া এলাকা থেকে দুর্জয় সরকার নামে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করা হয়েছিল । দুষ্কৃতীরা দুর্জয়ের মুক্তিপণ চেয়ে বসে তার পরিবারের লোকজনদের কাছে। এবং তার পরিবাররা মুক্তিপণ দিয়ে দুর্জয়কে ফিরিয়ে আনেন এবং পরে তারা একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেই লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। যা শুক্রবার রাতে আবারও অপহরণ কান্ডের দ মূল দুই পান্ডা কে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং সাতদিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে ঘটনায় আরো কোন অভিযুক্ত জড়িত আছে কিনা সে বিষয়ে গভীরভাবে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।